The Ultimate Guide To ভালোবাসার মানুষ ছেড়ে চলে গেলে কি করা উচিত

৪. অহঙ্কারী ও দাম্ভিক লোকেদের আল্লাহ তা‘আলা ভালবাসেন না।

আর বংশধরদের সংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে মুসলিম উম্মাহকে শক্তিশালী করা যায় এবং উম্মাহর কর্মীদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা যায়, যা তাদের অর্থনৈতিক মান উন্নয়ন করতে সক্ষম, যদি রাষ্ট্র মানবসম্পদের উন্নয়নে যথাযথভাবে কাজ করে। আর হ্যাঁ, জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে কখনো কখনো কিছু সংকট দেখা যায়। এটি মূলত রাষ্ট্রের অপব্যবস্থাপনার কারণে এবং সম্পদের সুষম বণ্টন না থাকার কারণে। উদাহরণস্বরূপ চীনকে দেখুন। বাসিন্দাদের সংখ্যা অনুপাতে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাতি এবং এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশগুলোর অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং অন্য দেশগুলো চীনকে বিপর্যস্ত করার আগে কয়েকবার চিন্তা করতে বাধ্য। আর এটি বিরাট শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে একটি। এর কারণ হলো, তারা তাদের জনসংখ্যার আধিক্য দেখে ভয় পায়নি, বরং মানবসম্পদ উন্নয়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

আর তোমরা নারীদেরকে সন্তুষ্টচিত্তে তাদের মোহর দিয়ে দাও, অতঃপর যদি তারা তোমাদের জন্য তা থেকে খুশি হয়ে কিছু ছাড় দেয়, তাহলে তোমরা তা সানন্দে তৃপ্তিসহকারে খাও।

>> বাড়ি ছাড়ার আগে ময়লা আবর্জনা ফেলে দিতে ভুলবেন না। তা না হলে সেগুলো পঁচে-গলে ঘরভর্তি দুর্গন্ধ ছড়াবে। বাড়ির অন্যান্য ঘরগুলো তো বটেই, বিশেষ করে রান্নাঘর পরিষ্কারের সময় বেশি মনোযোগী হন।

মুসলিম মহিলাদের কাফির পুরুষদের সাথে বিবাহ বন্ধন website বৈধ নয়।

নারী সব সময় এমন থাকে না যে স্বামী তার সঙ্গে সহাবস্থানে থাকতে পারে। প্রথম কারণ, প্রত্যেক নারীর জন্য মাসের কোনো এক সময় এমন অতিবাহিত হয় যখন তাকে পুরুষ থেকে দূরে থাকতে হয়। দ্বিতীয়ত, গর্ভকালীন অবস্থা। অর্থাৎ নারীকে নিজ ও নিজের সন্তানের স্বাস্থ্য রক্ষার তাগিদে কয়েক মাস ধরে স্বামীর সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকতে হয়। আবার সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর কয়েক মাস পর্যন্ত দূরে থাকতে হয়। এসব সময় নারীর জন্য কুদরতি প্রক্রিয়ায় স্বামীর সংস্পর্শ নিষিদ্ধ হয়ে যায়। পক্ষান্তরে স্বামীর জন্য স্ত্রীর সংস্পর্শে যেতে কোনো বাধা-নিষেধ থাকে না। তখন যদি কোনো পুরুষের কামভাব চরমে পৌঁছে যায়, তাহলে একাধিক স্ত্রী ছাড়া তার জন্য কী-ই বা উপায় থাকে?

রাসূল (স) উত্তর দিলেন, তার নিরবতাই সম্মতি বলে বিবেচিত হবে;

১. সধবা স্ত্রী। যেমন অত্র সূরার ২৪ নং আয়াত:

পক্ষান্তরে যে সকল নারী স্বামীর অবাধ্য হবে তার সংশোধনের জন্য আল্লাহ তা‘আলা তিনটি ব্যবস্থা দিয়েছেন-

তবে সেই হিংসার কারণে যদি কেউ আপনাকে কষ্ট দেয়, কোনো কাজ করতে বাধা দেয় বা প্রতিযোগিতায় নামে তবে সেই মানুষ থেকে দূরে থাকুন।

স্বামী-স্ত্রী একত্রে থাকা অসম্ভব হয়ে গেলে সন্ধি করে থাকলে কোন গুনাহ হবে না।

বিবাহ-বিচ্ছেদ[সম্পাদনা]

হয়তোবা আপনার ভালবাসার মানুষ আপনাকে ছেড়ে গেলেও আপনাকে আরো অনেক মানুষ আছে যারা আপনাকে অনেক ভালোবাসে তাই মনের মানুষের জন্য না হয় পরিবারের জন্য বেঁচে থাকা উচিত।

ভালোবাসায় কখনো প্রতিযোগিতা থাকতে নেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *