এই এক পক্ষীয় অবস্থার পড়ে সেই মানুষটার মনে হতে থাকে, ‘আমি খালি দিয়েই যাচ্ছি দিয়েই যাচ্ছি’। অন্যদিকে অপর পক্ষ সেই বিষয়টা খেয়াল না করে উদাসিনতার পরিচয় দিয়ে যেতে থাকে।
১৯. কখনো কখনো জীবন আপনার মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করবে, তবুও কখনো নিজের প্রতি বিশ্বাস হারানো চলবেনা।
১২.যে বিজ্ঞানের অল্প জ্ঞান জানবে সে নাস্তিক হবে আর যে সম্পূর্ণ বিজ্ঞানের ভালো ভাবে জানবে সে ঈশ্বরে বিশ্বাসী হবে।
পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যবতী নারীরা অনুগত, তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে হিফাযাতকারিনী ঐ বিষয়ের যা আল্লাহ হিফাযাত করেছেনে। আর তোমরা যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, বিছানায় তাদেরকে ত্যাগ কর এবং তাদেরকে (মৃদু) প্রহার কর। এরপর যদি তারা তোমাদের আনুগত্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমুন্নত মহান।
২৮. আমাদের পৃথিবীর সবথেকে অন্যতম কঠিন কাজ হল কারো বিশ্বাস অর্জন করা। বিশ্বাস নিয়ে উক্তি
অমোঘ মিথ্যাবাদী: এরকম ভাবার কারণ নেই যে, সবাই সবসময় সত্য কথা বলবে। তবে যদি সন্দেহ হয় আপনার জীবনের কেউ বেশিরভাগ সময় অনুভূতি কাড়তে অতিরিক্ত মিথ্যা বলছে তাহলে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
অসামঞ্জস্যপূর্ণ বা ভরসার অযোগ্য যোগাযোগ
প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক: তৌফিক ইমরোজ খালিদী
২২. পৃথিবীকে জয় করতে হলে নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস থাকাটা খুবই জরুরী।
প্রতিনিয়ত অবজ্ঞা করা, প্রচণ্ড হিংসুটে ও সারক্ষণ ভাব ধরে থাকা- এই ধরনের মানসিকতার লক্ষণ।
লম্বা হওয়ার দোয়া, জেনে নিন লম্বা হওয়ার দোয়া ও আমল
খারাপকে ভালো বলা: মানুষ বড় হতে হতে বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসে রপ্ত হয়ে যায়। যেমন মদ্যপ হয়ে যাওয়া, সময় কিংবা টাকাপয়সা ঠিক মতো সামাল দিতে না পারা, কিংবা নিজেকে ধ্বংসকরার মতো কাজে লিপ্ত হওয়া- যা আমাদের অনেক সময় হৃদয়ভঙ্গের কারণ হয়। আর সেসব থেকে সেই মানুষটাকে বের করে আনতে আমরা অনেকরকম পদক্ষেপ নিয়ে থাকি।
অত্যাচারীর ফিরে আসা: শারীরিক ও মানসিক ভাবে আঘাত করা ব্যক্তিরা অনেক সময় জীবনে ফিরে আসে। সেটা হতে পারে পুরানো ব্যক্তি বা নতুন কেউ। এই ধরনের মানুষ ফিরে আসতে চাইলে অতীতের কথা চিন্তা করুন। ফিরে আসাটা যতই প্রেমময় হোক অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজে ভালো থাকুন, তাদের থেকে দূরে থাকুন।
বঙ্গবন্ধু শেখ click here মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্যান্সারের চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন একজন নারী। তিনি জানান, আজকে অবরোধের কথা জানতেন না। চিকিৎসার পর এক ঘণ্টা ধরে শাহবাগে অপেক্ষা করছেন। কিন্তু কোন যানবাহন না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন।